Yes, Cancer has Answer too.
আমরা অনেকেই জানিনা যে ক্যান্সার হওয়া মানেই কিন্তু মৃত্যু নয় আজকালকার উন্নত পদ্ধতির চিকিৎসার মাধ্যমে যদি ক্যানসারকে ঠিক সময়ে চিহ্নিত করা যায় তাহলে ক্যান্সের পেশেন্ট দের 10 বছরের মধ্যে মৃত্যুহার 30 থেকে 35 শতাংশ তার মানে ক্যান্সার হবার পরও অধিকাংশ মানুষ কিন্তু বহু বছর বেঁচে থাকতে পারেন।
এখানে একটা বড় কিন্তু রয়ে গেছে যেটা আমাদের সবার জানা উচিত।
আমরা অনেকেই জানি যে ক্যান্সারের চিকিৎসা মাত্রই যে তিনটে স্টেপ থাকে সেটা হল সার্জারি তারপরে রেডিয়েশন ও কেমোথেরাপি। আমরা এই তথাপি ক্ষুদ্র জ্ঞানের উপর নির্ভর করে খোঁজাখুঁজি শুরু করি এবং আমাদের কুপমন্ডুকতা আমাদেরকে তাড়িত করে ভেলোর অথবা মুম্বাই এর দিকে। এই দুটি জায়গাতেই ক্যান্সার চিকিৎসা শুরু হতে অনেক অনেক সময় লাগে এবং সেই সময়ের মধ্যেই রোগ কিন্তু আরো ছড়িয়ে যেতে পারে যার ফলে আমরা না চাইলেও মৃত্যুর হার অনেকখানি বেড়ে যায়। অথচ দেখুন আমরা কিন্তু আমাদের জ্ঞানের ছোট্ট পরিধির মধ্যেই সম্ভাব্য অতি উত্তম মানে হাসপাতাল চয়ন করেছিলাম।
তার মানেটা কি দাঁড়ালো তার মানে এই যে আমাদের এই জ্ঞান যথেষ্ট নয়। আসলে ক্যান্সারের চিকিৎসার তিনটে নয়, চারটি ধাপ আছে যার মধ্যে প্রথম ধাপটা হলো সবথেকে ইম্পরট্যান্ট যার উপর নির্ভর করে বাঁচা-মরার কম বা বেশি সম্ভাবনা। আর সেই ধাপটি হল সময়।
যত তাড়াতাড়ি এর চিকিৎসা শুরু করা যাবে ততো বেশি সংখ্যক রোগী আরো বেশি দিন সার্ভাইভ করতে পারবেন। এর জন্য দরকার আশেপাশের অসংখ্য তথাকথিত শুভাকাঙ্ক্ষী মানুষের বক্তব্যে কর্ণপাত না করে নিজের ভালো নিজে বুঝে এমন হসপিটালে যাওয়া যেখানে ক্যান্সারের বেসিক সমস্ত রকম চিকিৎসা সুযোগ সুবিধা থাকবে এবং আবারো বলছি যেটা সব থেকে বেশি ইম্পরট্যান্ট অর্থাৎ যেখানে যাবার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু হবে । কি বললাম ??????? যেখানে যাবার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু হবে।
এবার নিজের মনকে উন্মুক্ত করে প্রথাগত হাসপাতলে চোখ নাক বন্ধ করে না দৌড়ে একটু স্মার্ট ফোনটার সাহায্য নিয়ে অন্যের বিচার বিবেচনা এ ভরসা না করে, নিজেই নিজের সিদ্ধান্ত নিন।।
ভালো থাকবেন।। সুস্থ থাকবেন।।
পরামর্শ লাগলে যে কোনো সময় আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন , গুড মর্নিং , গুড নাইট উইশ না করে।
ধন্যবাদ।